অফিসের দেমাগি বস - পর্ব -০৫ | Officer Demagi Boss - Part -05
#অফিসের_দেমাগি_বস
লেখক : অভি আহমেদ রায়
পর্ব : ৫
আমার গালে একটা চুমু দিয়ে এক দৌড়ে নিজের রুমে চলে গেল৷ আসলেই পাগলি মেয়েটা৷
মুচকি একটু হেসে দরজা লাগাতে যাবো তখন চোখ পড়ল সিঁড়িতে..আর তখনই চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল 😵😵
#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৫
#Officer_Demagi_Boss_Part_05
#banglastory143
কেয়া দাঁড়িয়ে আছে৷ তারমানে সবকিছু দেখেছে ও৷ কারণ ওর চোখ দুইটা লাল হয়ে আছে রাগে৷ আর গাল এবং কানও লাল হয়ে আছে৷ দেখে মনে হচ্ছে ওর চোখ দিয়ে আগুন বের হচ্ছে এত্তো পরিমানে রেগে গেছে৷ ওর ওর শরীর কিছুটা কাঁপছে৷ যেমনটা আমার হয় অতিরিক্ত রাগ উঠলে৷
তারমানে আজকে আমি শেষ৷ ও তো মেয়েদের থেকে দূরে থাকতে বলছিল আর ফারিহার থেকে তো আরো দূরে৷ আর আজকে ফারিহা তো গালে চুমু দিলো তাও আবার জমের সামনেই৷ (আল্লাহ্ বাঁচায় নিও🤲)৷
কেয়া সিঁড়ি বেয়ে আমার কাছে আসলো৷ তারপরে জোরে একটা ধাক্কা দিয়ে রুমের ভেতরে ঠেলে দিলো আমাকে৷ রুমে প্রবেশ করে দরজাটা ভালো মতো লক করল৷
#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৫
#Officer_Demagi_Boss_Part_05
#banglastory143
কেয়া : একটু আগে কি করলি?,, ((নরম সূরে৷ তবে একটা কথা, ঝড় ওঠার আগে পরিবেশটা কিন্তু শান্তই থাকে😭))..
আমি : .........(আমি মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছি৷কিছু বলার সাহস নেই)
কেয়া : বল..(এইবার বাঘিনীর মতো হুংকার দিয়ে বলল)
আমি : ক..ক..কি হ..লোো?,, (এক্কেবারে চুপসে গেছি এইবার)
কেয়া : ও তোকে চুমু দিলো কেন কুত্তা।
আমি : ওই মেয়েটা এমনই।
কেয়া : এমনই মানে কি?
আমি : হুম এমনই ও..
কেয়া : এর আগেও কি এমন করেছে নাকি?..(ভ্রু কুঁচকে)
আমি : হুম একদিন সন্ধ্যায় ছাদে এভাবে কিস দিয়ে পালিয়েছে৷
কেয়া : আর তুইও সেটা হজম করে নিলি তাইনা? কিছু বলতে পারিসনি?,,(রেগে রেগে বলছে)
#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৫
#Officer_Demagi_Boss_Part_05
#banglastory143
আমি : মেয়ে মানুষ কি বলব আমি?
-ঠাসসসসসস ঠাসসসসস
দুই গালে দুইটা থাপ্পর বসিয়ে দিলো৷ আমি তো ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে ওর দিকে তাঁকিয়ে আছি৷ প্রচন্ড ব্যথা শুরু করে দিছে গাল৷ হাত নাকি হাতুড়া কে জানে৷
তারপরে আরো কতো কি বলে গালি দিতে লাগলো৷ আমি বেচারা কি আর করব৷ দোষ করেছি তাই গালি শুনতেই হলো৷
কেয়া : জানিস তোকে কেন মেরেছিলাম প্রথম দিন৷ কারণ তোকে খুব মিস করছিলাম৷ আর তুই সেদিন ৩টা মেয়ে স্টাফের সাথে হেসে হেসে কথা বলছিলি তাই রাগ সামলাতে না পেরে মেরেছি৷ তারপর থেকে সবমেয়েদের বলে দিয়েছি তোর সাথে যেন কথা না বলে৷ আর তোকেও বারণ করেছি৷ আর তোকে যে বলছিলাম ফারিহার থেকে দূরে থাকবি কিন্তু তুই কি করলি লুচ্চার মতো? ও তোকে চুমু দিয়ে পালালো আর তুই প্রতিবাদ না করে মুচকি হাসছিস? ছি এতোটা নিচ তুই৷ কি দেখে যে তোকে ভালোবেসেছিলাম আল্লাহ্ ভালো জানে৷ তবে তোকে এটার শাস্তি ঠিক দিবো৷
#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৫
#Officer_Demagi_Boss_Part_05
#banglastory143
আর চুপ থাকতে পারলাম না৷ আমারও রাগ উঠে গেল৷ তাই আমিও রাগের মাথায় বকতে লাগলাম..
আমি : থামেন তো আপনি৷ আপনি কে হ্যাঁ? আমার বিয়ে করার বউ নাকি যে এভাবে শাষন করছেন?আসছে অধিকার দেখাতে৷ আমি কি একবারো বলছি আপনাকে যে আমিও আপনাকে ভালোবাসি? বলু....
আর বলতে পারলাম না৷ তার আগেই কেয়া বাঘিনীর মতো আমার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে আমার ঠোঁট জোড়া আয়ত্ব করে নিলো৷
ওরে আল্লাহ্,,আল্লাহ্ বাঁচাও মাইয়া করে কি😭 হারামী ছেমড়ি কিস করার বদলে ঠোঁট কামড়ায়৷ অসহ্য ব্যথা করতে লাগলো৷ এক ঝটকায় ওকে আলাদা করলাম৷ ওকে আলাদা করেই চোখ দুইটা বড় বড় হয়ে গেল৷ কারণ ওর গোলাপি ঠোঁটে লাল লাল কি যেন লেগে আছে অনেকটা৷ সন্দেহ বসত আমার ঠোঁটে হাত দিলাম৷ হাত চোখের সামনে নিয়ে আসতেই দেখি রক্ত৷😖😭
আল্লাহ্ এ কোন রাক্ষসীর পাল্লায় পড়লাম৷ রক্ষা করো মোরে৷ মানুষ রেগে গেলে কতো কিই না করে? মারে, গালি এইসব আর এই মেয়ে দেখছি এইসবের পাশাপাশি ঠোঁটও কামড়ায়৷
কথাও বলতে পারছিনা৷ অসহ্য যন্ত্রনা করছে৷ হালকা রক্তও পড়ছে৷ আর শয়তান মেয়েটা আমার দিকে রাগী দৃষ্টিতে তাঁকিয়ে আছে৷ ওর চোখে মুখে কোনো দয়া মায়ার ছাপ দেখতে পারছিনা আগের মতো৷ শুধু রাগান্বিত মুখটা বুঝতে পারছি৷ সামন্য একটা কারণে এতোটা রিয়েক্ট করাটা ঠিক হয়নি ওর৷ এইসব ভাবছি আর হঠাৎ করেই..
ঠাসসসসসসসসসসসসসসসস
কষে একটা থাপ্পর পড়লো আমার গালে৷ এইবারের থাপ্পরটা অতিরিক্ত জোরে পড়েছে৷ ব্যথা আরো বেড়ে গেল৷ না পাড়ছি ওকে মারতে আর না পাড়ছি সইতে৷ কারণ ওকে যদি মারি তাহলে যদি চিৎকার করে তাহলে সবাই আমাকে খারাপ বলবে৷ আমি পুরা আবুল বনে গেছি৷😣😣
তারপরে কেয়া চলে গেল৷ আর যাওয়ার আগে বলে গেল.."আমার সাথে বেঈমানী করার প্রতিশোধ আমি নেবোই৷"
কেয়া যাওয়ার পরেই দরজা বন্ধ করে তারাতারি করে ওয়াশরুমে যেয়ে ঠোঁট পরিষ্কার করে বাসায় থাকা মেডিসিন লাগিয়ে দিলাম৷ কিন্তু তারপরও গাল আর ঠোঁট দুটোই ব্যথা করছিল৷
ব্যথা নিয়ে শুয়ে পড়লাম বিছানায়৷ ঘুমও আসছিল না৷ তারপরও কষ্ট করে ঘুমানোর চেষ্টা করলাম৷
সন্ধ্যার দিকে ঘুম থেকে জাগনা পেলাম৷ পেটে কোনো দানা পানি যায়নি৷ খুব ক্ষুধা লেগেছে৷ তবে মাথাটাও কেমন যেন ভারি ভারি লাগছে৷
#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৫
#Officer_Demagi_Boss_Part_05
#banglastory143
হঠাৎ কলিংবেল বেজে উঠল৷ অনেক কষ্টে ওঠার চেষ্টা করছি কিন্তু পারছিনা৷ ২মিনিট পার হয়ে গেল,,তারপরে আবার বেল বাজাতে লাগল৷ তখন কষ্ট করে উঠে যেয়ে দরজাটা খুলে দেয়ালে হেলান দিয়ে দাঁড়ালাম৷ দেখি মেঘা দাঁড়িয়ে আছে আর ওর হাতের প্লেট৷
মেঘা : কি ব্যাপার? তোমাকে এমন দেখাচ্ছে কেন? আর ঠোঁটে রক্ত জমাট ধরে আছে মনে হচ্ছে৷,,(ভ্রু কুচঁকে)..
আমি : জানিনা হয়তো জ্বর এসেছে৷ আর ঠোঁটে লেগেছে সকালে৷..(মিথ্যা বললাম)
মেঘা : কই দেখি?,,,(বলেই আমার কপালে হাত দিয়ে চমকে উঠল),,হায় আল্লাহ্৷ একি অবস্থা তোমার? শরীর তো জ্বরে পুড়ে যাচ্ছে?
আমি : ওহ৷ কিছু বলবে কি?
মেঘা : একটু দাঁড়াও প্লীজ।
মেঘা তাড়াতাড়ি করে আমার খাবার টেবিলে যেয়ে প্লেট টা রেখে আমাকে ধরে নিয়ে যেয়ে আমার খাটে শুইয়ে দিলো৷ তারপরে তাড়াতাড়ি আমার রুম থেকে বেরিয়ে গেল৷ হয়তো ওর রুমে গেছে৷ ২মিনিট পরেই আবার ফিরে আসলো৷ হাতে কয়েকটা ঔষুধ নিয়ে এসেছে৷ কারণ আমার রুমে কোনো ঔষুধ ছিলোনা জ্বরের৷ (আমার জন্য দোয়া কইরেন🤒 সত্যিই জ্বর আসছে আমার🤒)
মেঘা যে প্লেট টা নিয়ে এসেছিল তা নিয়ে এসে আমাকে খেতে বলল কিন্তু আমার খাওয়ার রুচি নেই আর ঠিকমতো খেতেও পারবো না। তবে প্লেটে বিরিয়ানি ছিল তারপরও রুচি হলো না খাওয়ার৷
আমি : খেতে ইচ্ছে করছে না আমার।
মেঘা : চুপচাপ খেয়ে নেও৷ তারপরে ঔষুধ খাবে৷
আমি : ইচ্ছে করছে না৷ আর তুলে খাওয়ার মতো শক্তিও পাবোনা হাতে৷
মেঘা : ওকে,,ওয়েট করো।
তারপরে ও ওয়াশরুমে যেয়ে হাত পরিষ্কার করে আসলো৷ আমি খাবো না তারপরো এক প্রকার জোর করেই খাইয়ে দিলো ওর হাতে৷ এই জ্বরের মধ্যেও বিরিয়ানির স্বাদটা তিতা লাগলোনা৷ তবে আগের মতো স্বাদ পেলাম না৷ জ্বর হলে রুচি হারিয়ে যায়৷
খাওয়ার পরে দুইটা ঔষুধ খাইয়ে দিলো৷ একটা জ্বরের আর অন্যটা ঘুমের৷ তবে ঘুমের বড়িটা ততোটা হাই লেভেলের না৷ নয়তো পটল তুলতে হতো৷
আমি শুয়ে পড়লাম৷ মেঘা আমার শরীর কম্বলটা টেনে দিলো৷ একটু পড়েই তলিয়ে গেলাম ঘুমের রাজ্যে৷ আমার ঘুমের পরে মেঘা ওর নিজের ফ্লাটে চলে গেল কিন্তু যাওয়ার সময় ফ্লাটের একটা চাবি নিয়ে যায়৷ আর ওপাশ থেকে লক করে যায় দরজা৷ এখন চাবি ছাড়া কেউ খুলতে পারবেনা৷
সকালে চোখ খুললাম তখন সময় ১০:২২ মিনিট৷ মানে এতোক্ষণে অফিস শুরু হয়ে গেছে৷ আজকের দিনসহ আরো কয়দিন যে মিস করতে হবে অফিস আল্লাহ্ জানে৷ এখনো শরীরে জ্বর আছে অনেক৷ কি মেয়েরে বাবা এমন মারা মারলো যে জ্বরের মধ্যে পড়ে গেলাম৷🤒🤒।
মেঘা রুমে প্রবেশ করল৷ আমিও একটু ওঠার চেষ্টা করলাম৷ তখন মেঘা সাহায্য করলো৷
মেঘা : চলো তাড়াতাড়ি করে ফ্রেশ হয়ে নেবে।
আমি : হুম কিন্তু তুমি অফিস যাওনি আজকে?
মেঘা : না।
আমি : কেন আজকে মিস করলে কেন?
মেঘা : তোমাকে অসুস্থ অবস্থায় রেখে কি করে যাই বলো? হাজার হলেও তুমি আমার বন্ধু।
আমি : ম্যাম তো বকবে?
মেঘা : না সমস্যার কথা শুনলে বকবে না।
আমি : তারপরও তোমার মা বাবা কি ভাববে?
মেঘা : সেটা নিয়ে তোমাকে চিন্তা করতে হবেনা৷ আমি সব বলেছি আর তারাও বলেছে তোমার সেবা করতে৷ তুমি ওঠো ফ্রেশ হবে চলো৷
আমি : ওহ হুম চলো।
তখন মেঘা আমাকে ধরে ওয়াশরুমে নিয়ে আসল৷ যদিও হাটতে পারছিলাম কিন্তু যদি পড়ে যাই সেইজন্য মেঘা ধরে রেখেছে৷
তারপরে ফ্রেশ হয়ে রুমে এসে আবার বিছানায় হেলান দিয়ে বসলাম৷ এখনও তুলে খাওয়ার জোর নেই তেমন৷ তাই মেঘা ই খাইয়ে দিলো৷ তারপরে জ্বরের ওষুধ খাইয়ে দিলো৷ মানতেই হবে মেয়েটা ভালো৷ নয়তো এই যুগে এভাবে সাহায্যকারী মেয়ে পাওয়া সহজ কাজ না৷ এমন একটা পরোপকারী বন্ধু পেয়ে খুব ভালো লাগছে৷
#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৫
#Officer_Demagi_Boss_Part_05
#banglastory143
তখন ফারিহা রুমে আসলো৷ আমার কি হয়েছে শুনে ওর ও মন খারাপ হয়ে গেল৷ বেচারী হয়তো আমাকে খুব পছন্দ করে৷
আমি শুয়ে আছি আর ওরা দুইজন বসে বসে গল্প করছে৷ যা বুঝলাম..গল্পের প্রধান টপিক আমিই৷ মেঘা তেমন কিছু না বললেও ফারিহা আমার কথা বলে বকবক করেই যাচ্ছে৷ আমি এমন, আমি তেমন এইসব হাবরিজাবরি কথা বলছে ফারিহা৷ আর ওর কথা শুনে মনে হচ্ছে মারাত্মকভাবে আমাকো পছন্দ করে৷😅 কিন্তু আমি যে কাউকেই পছন্দ করিনা৷ তবে কেয়াকে পছন্দ করতাম৷ আর এখন মনে হচ্ছে কেয়া ই আমার প্রধান শত্রু৷
দুপুর বেলা মেঘা রান্না করে এনে খাইয়ে দিলো আর সাথে তিতা ঔষুধ টাও🤮৷ আমার বড়ি খেতে একদম ভালো লাগেনা৷ কেমন যেন বমি বমি লাগে৷ তারপরও কষ্ট করে আগে মুখে পানি নিয়ে তারপরে বড়িটা মুখে দিয়েই গিলছি😅৷ না মানে আমি একটু ছোট্ট বাচ্চাদের মতো তো তাই আরকি😇😇,,,
বিকাল বেলা জ্বরটা একটু না অনেকটা কমেছে৷ সেজন্য শরীর ঘামতে শুরু করেছে৷ উঠে ওয়াশরুমে যেয়ে শরীরটা মুছে কাপড় বদলে আবার রুমে আসলাম৷ ডায়নিং রুমে মেঘা বসে বসে টিভি দেখছে৷ একটু আগে মেঘার মা এসে দেখে গেল৷ আমি যেইনা রুম থেকে বের হতে যাবো তখনই বাম চোখে কি যেন পড়ল৷রচোখ জ্বলতে লাগলো তখনই৷ চোখ খুলতে পারছিনা৷ বিছানায় যেয়ে বসেই জোরে ডাক দিলাম..
আমি : মেঘা....
মেঘা : এই এই কি হলো? চিৎকার দিলে কেন?(ধরফড়িয়ে আসল)
আমি : চোখে কি যেন পড়েছে৷ জ্বালা করছে খুব৷ প্লীজ বের করো।
মেঘা : ওহ আচ্ছা দেখি৷
তখন মনে হলো ফ্লাটে কেউ প্রবেশ করল৷ কিন্তু কেউই সেদিকে মনোযোগ দিলাম না৷ কারণ চোর হলে প্লেট গ্লাস ছাড়া কিছুই নিয়ে যেতে পারবেনা চুপটি করে৷ আর টিভি নিতে গেলেই ধরা খাবে৷ সেজন্য ভাবলাম পরিচিত কেউ৷ ফারিহা ই হয়তো আসলো দেখতে৷
মেঘা আমার সামনে এসে চোখ খুলে সেই পোকাটা বের করতে লাগলো৷ আর মেঘা এমনভাবে আছে যে পেছন থেকে দেখলে মনে হবে কেউ কিস করছে৷ আর দরজা থেকেও এমনই দেখা যাবে৷ আর সেও ঠিক এমনটাই বুঝতে পারলো যে আমাকে কিস করছে মেঘা৷
কেয়া : এই জানায়োর কি করছিস তুই? আর কি হচ্ছে টা কি এখানে? (প্রচন্ড রাগ নিয়ে জোরে চিৎকার দিয়ে বলল৷ এইবার আমি শেষ৷ আমি এইবার হালাল হয়ে যাবো 😭)
#অফিসের_দোমাগি_বস_পর্ব_০৫
#Officer_Demagi_Boss_Part_05
#banglastory143
৷
৷
৷
চলবে................................
জ্বরের কারণে লেখায় অতিরিক্ত ভূল হতে পারে৷ তাই আশা করি লেখার ভূল ক্ষমার চোখে দেখবেন 😌
No comments