গল্প | ডার্ক হ্যাকার যখন ক্ষ্যাত - পর্ব-০২
গল্প | #ডার্ক_হ্যাকার_যখন_ক্ষ্যাত
পর্ব | ০২
লেখকঃ আরিয়ান ইসলাম

অপরদিকে ক্লাসে শেষ বেঞ্চে আমি আর আকিব বসে আছি। ক্লাসের সবাই আমার দিকে এমন ভাবে তাকিয়ে আছে যেন আমি কোনো ভিন গ্রহের প্রানী৷
আসলে ওদের এইরকম ভাবে তাকানোর কারন হল আমার বেশ ভূষা। তাতে আমার কোনো কিছুই যাই আসে না। ক্লাসে বসে আছি আর হঠাৎ সামনের দিকে তাকাতেই আমি পুরা শকড,,,,,,, কারন আমারে যে মেয়েটা থাপ্পর মারছে সেও আমার ক্লাসেই পড়ে।
#dark_hacker_jokhon_khet_part_02
#banglastory143
মেয়েটা ক্লাসে ঢুকার সাথে সাথে সবাই একদম চুপ হয়ে গেছে। সবাই কেন চুপ হয়ে গেছে তা আমি জানি আর সেই ব্যাপারে আমি মাথাও ঘামাইনি। কিছুক্ষন পর একজন লোক ক্লাসে প্রবেশ করার সাথে সাথে সবাই উঠে দাড়াই। বুজলাম ইনি আমাদের স্যার। আমিও উঠে দাড়ালাম। তারপর স্যার বলল
স্যারঃ হেলো অল,,,,,, কেমন আছ সবাই? আমার নাম মোঃ রায়হান ইসলাম আর আমি তোমাদের ইংরেজি পড়াব। কিন্তু আজ যেহেতু তোমাদের প্রথম দিন তাই আজ শুধু গল্প করব আমরা কেমন হবে????
সবাইঃ খুবি ভালো হবে স্যার।
স্যারঃ ওকে। তাহলে আগে আমরা পরিচয় পর্ব সেরে নেই। আমি তো আমার পরিচয় বললাম এবার তোমরা বল।
একে একে সবাই পরিচয় দিল তারপর আসল ওই মেয়েটা মানে সকালে যে আমায় থাপ্পড় মারছিল সে।
স্যারঃ তোমার নাম কি মামনি?
#ডার্ক_হ্যাকার_যখন_ক্ষ্যাত_পর্ব_০২
#dark_hacker_jokhon_khet_part_02
#banglastory143
মেয়েটিঃ হেলো। আমার নাম মাহি। আর আমার বাবা এই কলেজের সভাপতি।
(আমি মনে মনে বললাম ও আচ্ছা বুজছি তাহলে এর নাম মাহি। দেখতে তো মাশাল্লাহ কিন্তু রাগ টা একটু বেশি) তারপর সবার পরিচয় শেষ হল এবার হলো আমার পালা।
আমিঃ আমার নাম মোঃ আরিয়ান ইসলাম। আর আমার বাবা একজন রিক্সাচালক। (আসলে আমার বাবার সম্পর্কে মিথ্যা পরিচয় দিলাম আমার বাবা কে সেটা গল্পের মধ্যে জেনে যাবেন)।
হঠাৎ ওই মেয়েটি মানে মাহি বলে উঠল,,,,বাহ আমাদের এখানে তাহলে রিক্সাচালকের ছেলেও পড়তে আসে। কলেজের স্ট্যাটাস টা একদম ডাউন করে দিছে এই ছোটলোকগুলা।
আমি কিছুই বললাম না শুধু নীরবে ২/৩ ফোটা চোখের পানি পড়ল যা কেউ ইই দেখল না। এমন সময় আকিব বললঃ দেখ বব্ধু কষ্ট পাইস না। এদের কথায় নিজেকে ছোট ভাবিস না। (আসলে আকিব আমার সম্পর্কে আমার পরিবার সম্পর্কে সব কিছুই জানে)।
আমিঃ না,,,,বন্ধু কষ্ট পাব কেন??? এইসব কথায় কষ্ট পাইলে হই।
আকিবঃ আচ্ছা বাদ দে এইসব স্যার এর কথা শুন।
আমিঃ হুম।
তারপর একে একে ৪ পিরিয়ড শেষ হল। ক্লাস শেষ করে মাঠে আমি,,আকিব,,সাকিব আর রাকিব বসে আড্ডা দিচ্ছি এমন সময় একটা ছেলে এসে বলল,,,,,, হেলো ফ্রেন্ডস
আকিবঃ হেলো। বাট কে আপনি? আপনায় তো চিনলাম না।
#ডার্ক_হ্যাকার_যখন_ক্ষ্যাত_পর্ব_০২
#dark_hacker_jokhon_khet_part_02
#banglastory143
ছেলেটিঃ আমার নাম পারবেজ খান। আর আমি তোমাদের সাথেই পরি একই ক্লাসে। আচ্ছা আমি কি তোমাদের বন্ধু হতে পারি।
আমিঃ বাট আমি তো ওত হাইফাই না গরীব আমার সাথে ফ্রেন্ড শিপ করলে যদি তোমার প্রেস্টিজ ডাউন হই।
পারবেজঃ দেখ আমি এইসব বড়লোক ছোটলোক মানি না আমার কাছে সবাই সমান।
আমিঃ ওকে তাহলে আমারা আজ থেকে ফ্রেন্ড।
রাকিবঃ ফ্রেন্ড হইলে কিন্তু তুমি তুমি না তুই তুই করে বলতে হবে। এইসব তুমি তুমি আমার মুখ দিয়ে বাইর হই না।
পারবেজঃ ওকে তুই। তারপর পারবেজ আমি,, আকিব,, সাকিব আর রাকিব মিলে মাঠে আড্ডা দিচ্ছি আর অপরদিকে,,,,,
নীলাঃ দেখছস মাহি ওই ছোটলোক টা আমাদের সাথে ইই পরে।
মাহিঃ হে রে দেখলাম মাথা আমার পুরাই হট। এই ছোটলোকটারে দেখলে কেন জানি গায়ের সব রক্ত গরম হয়ে যাই। এরে কলেজ থেকে বের করা লাগবে। এরে আমার একদম সহ্য হই না।
রিমিঃ মাহি তুই ওর পিছনে পরে আছিস কেন রে?? ও কি এমন করছে তোর সাথে
মাহিঃ রিমি তুই ওই ছোটলোকটার হয়ে একদম ওকালতি করবি না। ওই
রিমিঃ দেখ ও গরীব হলেও আমাদের মত একজন মানুষ। তুই ওরে এতটাও অপমান করিস না।
মাহিঃ এই থাম তো। ওই ছোটলোকটার জন্য দরধ হয়তেছে না আমি পাপা কে বলে ওই ছোটলোক টা কে কলেজ থেকে বাইর করে দিব।
রিমিঃ তোর যা ভাল লাগে কর আমি গেলাম। বাই
অন্যদিকে আমরা আড্ডা দিতেছি হঠাৎ করেই কথা উঠল মাহি কে নিয়ে,,,,
আমিঃ আচ্ছা পারবেজ,,,, এই মাহি টা কে রে
#ডার্ক_হ্যাকার_যখন_ক্ষ্যাত_পর্ব_০২
#dark_hacker_jokhon_khet_part_02
#banglastory143
পারবেজঃ দোস্ত মাহি হল এই কলেজের লেডি ডন। তাছাড়া ওর আরেকটা পরিচয় ও আছে।
আমিঃ বললাম কি রে??
পারবেজঃ ও একজন নামকরা হ্যাকার।
আমিঃ এই হ্যাকার কথাটা শুনে মনে হাসতে হাসতে শেষ।
পারবেজ জিজ্ঞেস করল,,,,,,, কিরে হাসস কেন??
আমিঃ না কিছুনা।
তারপর আরও কিছু সময় আড্ডা দিয়ে বাসায় চলে আসছি। বাসায় আসার পর আম্মু জিজ্ঞেস করল,,,,,,,,,, কি রে প্রথম দিন কেমন কাটল তোর??
আমিঃ খুবই ভালো কাটছে।
আম্মুঃ আচ্ছা যা ফ্রেশ হয়ে আয় তোরে খাবার দেই।
আমিঃ ওকে,,, মেরি মা। (এইবলে ফ্রেশ হতে চলে আসলাম)।
(ফ্রেশ হয়ে খাবার খেয়ে একটু ঘুমিয়ে গেলাম। বিকালে আবার ফুটবল ম্যাচ আছে মাঠে)
অপরদিকে,,,,,,
মাহির আব্বুঃ আরে মামনি প্রথম দিন কেমন কাটল তোমার কোনো অসুবিধা হই নি তো।
মাহিঃ না,,, পাপা কোনো অসুবিধা হই নি শুধু একটা ছোট রিকুয়েষ্ট ছিল পাপা।
মাহির আব্বুঃ কি রিকুয়েস্ট বলো।
মাহিঃ জানো পাপা আমাদের কলেজে আমাদের ক্লাসে একটা ছোটলোক এডমিশন নিছে। তুমি ওকে কলেজ থেকে বাইর করে দাও।
মাহির আব্বুঃ দেখ,,,,,, ওকে তো কোনো কারন ছাড়া বাইর করা যাবে না। তবুও দেখি আমি কি করা যায়।
মাহিঃ ওকে পাপা তুমি ওয়ার্ল্ডের বেস্ট পাপা।
অন্যদিকে,,,,,
#ডার্ক_হ্যাকার_যখন_ক্ষ্যাত_পর্ব_০২
#dark_hacker_jokhon_khet_part_02
#banglastory143
বিকাল বেলা ঘুম শেষে একটু ফেবুতে ডুকলাম (ও আপনাদের তো বলা হই নি সকালে আমার যে আইডি হ্যাক হয়ে গেছিল সেই আইডি আবার ব্যাক এনেছি।)
ফেবু চালাতে চালাতে হঠাৎ একটা পোস্ট পড়ল চোখে তা দেখে আমি শিহরিত কারন পোস্ট ছিল এইরকম আমি "একজন ডার্ক হ্যাকার।"
বাংলাদেশের সকল হ্যাকার কে ওপেন চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছি কে আমার ওয়েবসাইট হ্যাক করবে?" এই পোস্ট দেখে নিজেকে আর সামলাতে পারি নাই। হো হো করে হেসে দিলাম।
এই পোস্ট দাতা যদি জানত আমি কে তাহলে মনে হয় এইরকম পোস্ট করার কথা স্বপ্নেও ভাবত না। পরে দেখলাম যে এই পোস্টদাতার নাম Devil Queen। এইসব বিষয়ে মাথা না ঘামিয়ে ফ্রেশ হয়ে মাঠে চলে গেলাম খেলতে।
কিছুক্ষন খেলার পর বাসায় এসে হাত মুখ ধুয়ে কিছুক্ষন পরার পর রাতের খাবার খেয়ে একটু ফেবুতে ডুকলাম। ডুকে আরও বড় শকড খাইছি। দেখি Devil Queen আবার পোস্ট করল "কারও ক্ষমতা নাই আমার ওয়েবসাইট হ্যাক করার।
আমি বাংলাদেশের অন্যতম হ্যাকার"। এবার তো নিজেকে কন্ট্রোল করতেই পারলাম না। হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে গেছে। এইসব ২ দিনের হ্যাকার রা নাকি বাংলাদেশের অন্যতম হ্যাকার।
এই বিষয়ে নিজেকে মাতিয়ে লাভ নাই। তাই সব কথা একপাশে রেখে হারিয়ে গেলাম ঘুমের রাজ্যে। সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা শেষে চলে গেলাম কলেজে।
কলেজে আকিবের সাথে কথা বলতে বলতে ক্লাসে যাচ্ছিলাম। তখন শুনলাম কে যেন পিছন থেকে কে যেন ডাকতেছে "ক্ষ্যাত,,,, ওই ক্ষ্যাত দাড়া"। বুজার বাকি রইল না ওরা আমাকেই ডাক দিচ্ছে। তাই পিছন ঘুরে তাকাতেই দেখলাম মাহি ও তার বান্ধবীরা আসছে আমার দিকে। তখন মাহি বলল
--- কিরে ক্ষ্যাত,,,, তোর কি ভাল জামা-কাপড় নেই। কাল যে শার্ট আর প্যান্ট পড়েছিস আজ ও তো সেইগুলাই পড়ছিস।
ওওও আমি তো ভুলেই গেছিলাম যে তুই রিক্সাওয়ালার ছেলে তোর আবার ভাল জামা-কাপড় থাকবে কোথাই থেকে। শুন তোর যদি জামা কাপড় কম থাকে আমাকে বলিস আমার পাপা আবার রাস্তার ফকির দের সাহায্য করে।
ঠিক করে কপালে খাবার জুটে না আবার আসছে বড়লোকদের কলেজে পড়তে শখ কত। শুন এই কলেজ তোদের জন্য না যা অন্য কোথাও গিয়ে মর। শুধু শুধু এই কলেজে এসে এই কলেজের মান সম্মান শেষ করিস না।
খুব কষ্ট পেলাম তারপরও নিজেকে শক্ত রেখে বললাম।
#ডার্ক_হ্যাকার_যখন_ক্ষ্যাত_পর্ব_০২
#dark_hacker_jokhon_khet_part_02
#banglastory143
--- দেখুন মেডাম,,, এইখানে আমি আমার যোগ্যতার মাধ্যমে পড়ার সুযোগ পেয়েছি। আর শিক্ষা সবার মৌলিক অধিকার। তাই আমি গরীব বলে যে আমি শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হব তার তো কোনো মানে নেই।
তারপর মাহির আরেক বান্ধবী বলে উঠল,,,,,
--- দেখেছিস মাহি,,,,,,,,দেখেছি এই ছোটলোকের মুখে কত বড় কথা। "নুন আনতে পান্তা পুরোই অবস্থা " এর আবার মুখের চ্যাটাং চ্যাটাং কথার কমতি নাই। যত বড় মুখ না ততবড় কথা।
আমি বললাম,,,,,,,
--- দেখুন,,,,,,আমি আপনার খায়ও না পরিও না। সো আমাকে আমার মত থাকতে দেন। আমি এখানে পড়তে এসেছি শুধু আগ বাড়িয়ে ঝগড়া করতে আসবেন না।
কি বললি তুই ছোটলোক,,,,,,,,
--- ঠাসসসস,,,,,ঠাসসসস (মাহি আমার গালে থাপ্পড় দিয়ে বলল),,,,,,,,একটা কথাও বলবি না তুই। ছোটলোক ছোটলোকের মত থাক। এই আই তোরা।
--- গালে হাত দিয়ে আমি দাড়িয়ে রইলাম আর চোখ থেকে ২/৩ ফোটা পানি নিচে পরল তখন আকিব বলল।
--- কেন তুই আমারে থামালি,,,,,,আজ যদি সত্যি টা ওরা জানত কে তুই তাহলে এত অপমান পেতে হত না তোর। (যখন আমাকে মাহি ও তার বান্ধবীরা অপমান করতেছিল তখন আকিবকে ইশারা দিয়ে চুপ থাকতে বললাম )
--- দেখ বন্ধু,,,,,সব কিছুর সঠিক সময় আছে আর এইটা সঠিক সময় না। আচ্ছা বাদ দে চল ক্লাসে যাই। ক্লাসের টাইম হয়ে যাচ্ছে।
--- দেখ কথা ঘুরাবি না একদম। তুই কি মানুষ না?? যখন মন চাই ওরা কি তখন তোরে অপমান করবে নাকি। দেখ এইরকম যদি আর হয় তাহলে আমি কিন্তু আর চুপ থাকব না।
--- আচ্ছা যখন হবে তখন দেখা যাবে চল ক্লাসে যাই৷
আপরদিকে,,
রিমা মাহিকে বলল,,,,,,,,
#ডার্ক_হ্যাকার_যখন_ক্ষ্যাত_পর্ব_০২
#dark_hacker_jokhon_khet_part_02
#banglastory143
--- মাহি,,, তোর কি হয়েছে রে তুই কেন শুধু শুধু আরিয়ানের পিছনে পরে আছিস। ও তোর কি করেছে।
--- তুই বুজবি না গরীব দেখলে কেন যানি আমার মাথা গরম হয়ে যায়। আর এই ছোটলোকটা কে দেখলে তো পায়ের রক্ত মাথায় উঠে যায়।
--- দেখ মাহি ও গরীব হলেও মানুষ আমার আর তোর মতই একজন মানুষ। আর এটা তো সত্যি কথা যে ও এখানে ওর যোগ্যতার মাধ্যমে এখানে এডমিশন পেয়েছে। আর তুই তো তোর বাবার মাধ্যমে এডমিশন নিয়েছিস৷
--- রিমাইইইইইই,,,,,,,,তুই কিন্তু আমাকে অপমান করছিস। ওই ছোটলোকটার জন্য তুই আমাকে এইসব বলতে পারলি ওই ছোটলোকটা তোর কে হয় কেন তোর এত দরদ এই ছোটলোকটার প্রতি।
--- এইটা হল মানবিকতা। যেটা তুই বুজবি না বাদ দে। চল ক্লাসে যাই।
অন্যদিকে আমি আর আকিব ক্লাসে বসে আছি,,,,হঠাৎ একজন বলে উঠল,,
--- এই তোরা কি কাল ফেসবুকে Devil Queen এর পোস্ট টা দেখেছিস। হ্যাকার দের ওপেন চ্যালেঞ্জ জানাইছে। কি সাহস বাপরে বাপ।
তখন আরেকজন বলে উঠল,,,,,
--- এইসব কোনো হ্যাকার ইই না। আসল হ্যাকার হচ্ছে Dark Devil। যে কি না এক দিনে প্রায় ৬/৭ টা দেশের সরকারি ওয়েবসাইট হ্যাক করে ফেলেছে। সে হচ্ছে দেশের গর্ব। কিন্তু তাকে কেউ দেখে নি আজ পর্যন্ত৷
তারপর এই বিষয় নিয়ে কথা বলার পর,,,,,,ক্লাসে স্যার ডুকল। আমি ও সব চিন্তা এক পাশে রেখে ক্লাস করতে লাগলাম। ক্লাসের সময় স্যার বলতে লাগল,,,
--- স্টুডেন্টস আগামী ২০ তারিখ কলেজে একটি আই প্রতিযোগিতা হবে সেই প্রতিযোগিতায় তোমাদের সবাইকে কিছু আ্যাপস বানাতে হবে। কি পারবে না তোমরা?
সবাইকে একসাথে বলে উঠল,,,,, হ্যাঁ স্যার পারব।
--- ওকে,,,,, স্টুডেন্টস তাহলে তোমাদের কয়েকটি গ্রুপ বানিয়ে দেই। যেমনঃ- গ্রুপ-A তে থাকবে মাহি, বর্ষা, নীলা, আরিয়ান, রিমি, আকিব, আর রুবিনা।
তখনি মাহি বলে উঠল,,
#ডার্ক_হ্যাকার_যখন_ক্ষ্যাত_পর্ব_০২
#dark_hacker_jokhon_khet_part_02
#banglastory143
--- না স্যার,, আমি ওই ছোটলোক টার সাথে এক সাথে কাজ করতে পারব না। হয় ও থাকবে না হয় আমি।
স্যার বলল,,,
--- দেখ মাহি,,,,,ও তোমার ক্লাসমেট তোমরা একই ক্লাসে পড়। তাহলে প্রবেলম কোথায়??
--- না স্যার আমি পারব না। এই ছোটলোকের সাথে একই টিমে কাজ করতে।
আমি বললাম,,,
--- আচ্ছা ঠিক আছে স্যার উনি যখন চাই না আমি ওনার দলে থাকি তাহলে থাক। আমি ওনার দলে থাকব না।
তখনি আকিব বলে উঠল,,,,,,,,,,,,
চলবে...........
কেমন হল সবাই জানাবেন।
ধন্যবাদ।
No comments